শ্রী বাঁকে বিহারী মন্দির সম্পর্কে জানুন - press card news

Breaking

Post Top Ad

Post Top Ad

Monday, 28 February 2022

শ্রী বাঁকে বিহারী মন্দির সম্পর্কে জানুন

 




২০২১ সালের অক্টোবরে সম্পন্ন হওয়া শ্রী বাঁকে বিহারী মন্দির সারা দেশে বিখ্যাত হয়ে উঠেছে। সারা দেশ থেকে মানুষ এর সৌন্দর্য দেখতে আসছেন। ইউটিউবে মন্দিরটি দেখলে মানুষ না দেখে নিজেকে আটকাতে পারে না। ভোলে ১৩-১৭ আনসাল সুশান্ত সিটিতে নির্মিত একমাত্র শ্রী বাঁকে বিহারী মন্দিরে ভগবান রাধা কৃষ্ণ, রাম দরবার, মা দুর্গা, সাধক জ্ঞানেশ্বর এবং বিঠল রুকমণির সঙ্গে ভোলেনাথও উপবিষ্ট। সন্ত জ্ঞানেশ্বর গীতা প্রচার সমিতির সদস্য চমন লাল গুপ্ত জানান, বহু রাজ্য থেকে মানুষ প্রতিদিন মন্দির দেখতে আসে। মানুষ বলে যে তারা সোশ্যাল মিডিয়ায় দেখে এখানে এসেছেন।আগে এই মন্দিরটি এতই ছোট ছিল যে চারজনের বেশি মানুষ একসঙ্গে দাঁড়াতে পারত না, পরে সাধু  জ্ঞানেশ্বর গীতা প্রচার সমিতি আশেপাশের জমি কিনে মন্দির নির্মাণের কাজ শুরু করে।যা সাড়ে চার বছরে শেষ হয়।


 বেদ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে রুদ্রাভিষেক করে


 কাশ্মীর থেকে কন্যা কুমারী।  এখানে ৩৪টি বেদ বিদ্যালয় রয়েছে যার মধ্যে একটি পানিপতেও রয়েছে।  এই বেদ বিদ্যালয়টি শ্রী বাঁকে বিহারী মন্দিরের চূড়ায় নির্মিত।  যেখানে যজুর্বেদের পাশাপাশি ৩০ জনেরও বেশি ছাত্রছাত্রী কম্পিউটার অধ্যয়ন করছে।  প্রতিদিন সকালে স্নান করার পর, সমস্ত ছাত্ররা মন্ত্র উচ্চারণ করে রুদ্রাভিষেক করে তাদের দিন শুরু করে।  মন্দিরে স্থাপিত শিবলিঙ্গে রুদ্রাভিষেক ও মন্ত্র উচ্চারণ করে প্রসন্ন হয়ে শিব মানুষের মনোবাঞ্ছা পূরণ করার অন্যতম কারণ বলেও মনে করা হয়।


 ভক্তরা গত দুই তিন মাস ধরে মন্দিরে আসছেন।  মন্দিরে পূজা করার পর আন্তরিক চিত্তে যা কিছু চাও তা পূরণ হয়।


 মন্দিরে প্রতিদিন বিভিন্ন রাজ্য থেকে দর্শনার্থীরা আসেন। এখানে এসে মন্দিরের সৌন্দর্য দেখে মনে প্রশান্তি পাওয়া যায়।


এবার শিবরাত্রিতে হাজার হাজার ভক্তের সমাগম হবে বলে আশা করা হচ্ছে।  শিবরাত্রিতে সকলের মনস্কামনা পূরণ করেন ভগবান শিব।  শিবরাত্রির দিন ভোর থেকেই শুরু হয় রুদ্রাভিষেক।

  

No comments:

Post a Comment

Post Top Ad